
জুনের বেগবান মেঘান্তরে কোন কাল
অসমাপ্ত এই যে চালচিত্র ভেসে বেড়াচ্ছে অনাদি, নেমে আসে কানের নিচে, ধীরে কোন বেগ নেই মনে হবে। একবার চেয়ে ফিকে হয়ে আসে, বিস্তৃত বহুলাংশে। কত কি যে প্রয়োজন হয়, নেই, স্ফীত বেলুন উড়বে বড়জোর ক্লান্ত এন্টেনার কাছে। না থাকা বস্তুর দিকে অমায়িক কোন ভাষা হেঁটে যাবে, হলাহল ছেড়ে। বহুদিন হলে মনে হয় যেন, আকাশ থেকে আঁচড়ে পড়ি, দৃশ্যকে ফাঁকি দিয়ে। কত কিছু নেয়া যায়, কত কি যে আলাপ জাগায়। কিছুটা সামনে সে যে আসে শুরুর মত তার দিকে যদি হাঁটো, কে যাবে তার পরে বা তার ও পরে নেমে যে আসে দৃশ্যের সন্নিকটে। তাও না হয় অনাদি এক মেঘপুঞ্জের কাছে না পড়ে সে যে বাঁধা, হবে না শেষ বার বার মনে হবে আজ। অন্য কোন রেখা কিছুটা ম্রিয়মান তার জন্য আসি এবার, একটা অংকন, তার দিকে চোখ পড়ে না, ছিল কাল থাকবে, পরিবেশ যেন ম্লান, নদী-নালা একাকার, চোখ যাবে, যাবে দৃষ্টিপাত না ভূগর্ভে না গোলকে, ধাক্কা খাবে, হবে আটক ক্রিয়ার কাছে। এতদূর এসে গড়িয়ে যাচ্ছ, হচ্ছে কোন যাপন, দাঁত থেকে দাঁতে এমন কর্মঠ শাবলের কাছে স্ফীত যাপন, যেন শেষ হবে না বিমূর্ততার পাশে, কামড়ে ধরবে কান, এ বৃত্তাকার অপলাপ তোমার সকাশে, প্রাণ রুদ্ধতা ও খেল দুটো হাতে।
আংশিক
কয়েকটা নিম দুয়েকটা বাড়ি
বেশি কিছু নিব না এটা ভাবি
আঙিনাও আছে কাজ কি
জানালা সারি সারি
এত কিছু নিয়ে ফেলি এবার বাদ দেই
প্রথমেই আঙিনা ভ্রাতৃপ্রতিম
নিম নিয়ে কি বলি
বাড়ি তবে পুরাতন লোকজন কোথায়
জানালা অনেক খুলবে কে
সকলে দিয়েছে পাড়ি পার্থিবে
হাওয়া
বাহিরে সব ভিতরে কি আছে
দুয়েকজন লোক বাড়ি দেখতে আসে
যা দেখার হয়েছে দেখা
যা বলার তাও বলা
কি আছে এর পরে
তোমাদের সব কিছু জানা
বাড়ি উঠছে চারিদিকে হাওয়ায়
ভেতরে কি আছে বাহিরে হাওয়া
আপনার মতামত লিখুন :